স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ মামলায় হিন্দুনেতা লুচ্ছা সজীব পলাতক!

This is a satirical website. Don't take it Seriously. It's a joke.

2059 78191 Shares

এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় হিন্দু-বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতা ইমাম হাসান সজীব ও তার সহযোগী মোটা নাঈমকে আসামি করে ময়মনসিংহের জ্যেষ্ঠ মহানগর হাকিম মুহাম্মদ সাজ্জাদ আলমের আদালতে আজকে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে।স্কুলছাত্রীর পিতা মো. মজনু রায়ের করা মামলায় ৪ জনকে আসামি করা হয়।এর মধ্যে বাকি দুজনের নাম হলো শ্রমিকনেতা রনি খান ও রাকিব ওরফে মিজান।তবে এই দুজনও পলাতক রয়েছে।দায়ের করা মামলায় বিবরণে জানা যায়,এক স্কুলছাত্রীকে নিয়মিত প্রাইভেটে যাওয়া আসার সময় বিরক্ত করত হিন্দুনেতা লুচ্ছা সজীব ও তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী মোটা নাঈম।বিরক্ত করার একপর্যায়ে একদিন এই স্কুলছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় সজীব।প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় মেয়েটির উপর জোর জবরদস্তি করে রাস্তার পাশের জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণ করে লম্পট সজীব ও তার সহযোগী নাঈম।ছাত্রীর চিৎকারে আশেপাশের মানুষজন এগিয়ে আসলে এরা দুজন মোটরসাইকেলে করে পালিয়ে যায়।ঘটনাটি ঘটেছিল ২৩ মার্চ সকাল দশটার দিকে।ঘটনাস্থল নান্দাইলের মাজার বাসস্ট্যান্ড নামক এক এলাকায়। এই ঘটনার পরে ছাত্রীর বাবা নান্দাইল মডেল থানায় অভিযোগ দেন।এরপর থেকে লম্পট সজীব ও তার সহযোগী মোটা নাঈম পলাতক রয়েছে।সজীবের ফোনও বন্ধ।এই বিষয়ে নান্দাইল থানার ওসি (তদন্ত) মো. আল-আমিন জানান, আমরা লম্পট সজীবকে ধরার চেষ্টা করছি।কিন্তু, সে খু্ব চালাক হওয়ায় ধরা যাচ্ছে না।তবে আশা করছি খুব দ্রুত আমরা তাকে ধরতে সক্ষম হবো।প্রসঙ্গত, এই লম্পট সজীবের বাড়ি নান্দাইল উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর ইউনিয়নের সৈয়দগাঁও গ্রামে।এই লম্পট সজীবের বাবার নাম মমিনুল হক।এর আগেও এই হিন্দু পুরোহিত সজীবের নামে এক মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছিল।

This is a satirical website. Don't take it Seriously. It's a joke.